pubakash

FIVE POEMS OF MD BADRUDDOZA

FIVE POEMS OF MD BADRUDDOZA Some Words from My Burning Heart My heart is burning like a burning volcano now In the fire of hate...

সমাপ্তি।। অরণ্য রহমান।।পুবাকাশ

কবিতা সমাপ্তি ।। অরণ্য রহমান।।পুবাকাশ  তোমার যাবার সময় হলে  এ শহর এ প্রান্তর হয়ে যায় নিঃশব্দ বেদনার নীল উপখ্যান ৷ সব কথা হয়ে যায় কথার কথা বৃক্ষরা পাতা ঝরায় নিশ্চুপ রোদনে   নীল ক্যানভাসে জলরঙে স্বপ্ন আঁকে আকাশ,   তোমার যাবার বেলায় কান্না ভাসে ইথারে অবিশ্বাসে ন্যুব্জ  হয় রঙীন খামের চিঠি বেদনার স্বরলিপি বেজে ওঠে শখের তানপুরায় রাতের পাখি কেঁদে ফেরে বিজনে দুঃস্বপ্নে হঠাৎ কেপে উঠে চোখের পাতা ৷   তোমার যাই যাই করা...

গুচ্ছ কবিতা।। দেলোয়ার হোসেন।। পুবাকাশ

গুচ্ছ কবিতা দেলোয়ার হোসেন পুবাকাশ দাগগুলো মুছে যেতে যেতে শিশুর হাত ছুঁয়ে দেয় আমাকে ভয় পেও না, এই তো আমি মরে যাচ্ছি পৃথিবীতে খুব সহজেই মৃত্যু আসে মৃত্যু কোনো অস্বাভাবিক...

উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস ‘র দু’টি কবিতা।। পুবাকাশ

উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস'র দু'টি কবিতা আলমগীর মোহাম্মদ অনূদিত ।। পুবাকাশ উইলিয়াম বাটলার ইয়েটস এর জন্ম আয়ারল্যান্ডে। বিশ শতকের ইংরেজি ভাষার অন্যতম এই কবি রবীন্দ্রনাথের...

গুচ্ছ কবিতা

মহিবুর রহিম দোয়েলের গান যারা করে রাতের সুধা পান, তারা শুধু জানে সুবহেসাদেক থেকে শুরু হয় দোয়েলের গান। হে বনি ইনসান, সুখদ শিল্পের কারিগর পৃথিবী ঘুমায় তবু কেন...

ফেরদৌস নাহার’র পাঁচটি কবিতা।। পুবাকাশ

কবিতা ফেরদৌস নাহার'র পাঁচটি কবিতা।। পুবাকাশ এক. শব্দঋণ বেড়ে ওঠে কতদিন পর মাঝরাতে বাড়ি ফিরছি  তোমার বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে যেতে  গানের অন্তরা ভুলে যাওয়া দিনগুলো মুখ টিপে হাসে  গ্রীষ্মকাম...

গুচ্ছ কবিতা।। আলাউদ্দিন কবির।। পুবাকাশ

গুচ্ছ কবিতা।। আলাউদ্দিন কবির।। পুবাকাশ মাতৃভাষা যখন আমরা হিন্দি বলি, কিংবা উর্দু, কিংবা ইংরেজি আমরা কিন্তু অনুবাদ করেই বলি; হিন্দিতে, উর্দুতে, ইংরেজিতে কিংবা বিশ্বের যেকোনো ভাষায় কোনোকিছু বলার আগেই...

মুসা হাসবেন ॥ নাসির উদ্দিন আহমদ ॥ পুবাকাশ

মুসা হাসবেন নাসির উদ্দিন আহমদ পুবাকাশ যেকোনো বিপন্ন মানচিত্রে আমরা আছি ভয় নেই যেকোনো কলিজায় কাঁপন ধরাতে আমরাও পারঙ্গম আমাদের রক্তকণিকা থেকেই জন্ম নিবে ট্রিলিয়ন বজ্র বারূদ কবিতা হবে বোমা শব্দ হবে মিসাইল মোনাজাতের পয়গাম...

অপূর্ব সাহা’র দুটো কবিতা।। পুবাকাশ

অপূর্ব সাহা'র দুটো কবিতা প্যানডেমিক কার্নিশ থেকে চুঁইয়ে পড়া জলের ফোঁটা গুনতে গুনতে, ব্ল্যাক আউট তারপর একটানা জল পতনের বেঘোর শব্দ।  কখন ভোর হয়ে গেছে, বুঝিনি।চকচকে আলোর মধ্যে খোন্তাকোদাল নিয়ে শ্রমিকেরা যাচ্ছে ডেভলপমেন্ট প্রোজেক্টে, কারো মুখে কোন মুখোশ নেই।ওরা আলোচনা করে বোঝার চেষ্টা করছে সামাজিক দূরত্ব কী জিনিস। ওদিকে পরিসংখ্যান অফিসের সবগুলো দরজা বন্ধ।ভেতরে পুরোদমে চলছে মানুষকে সংখ্যায় রূপান্তরের কাজ। ধূসর বুলেটিন। পৃষ্ঠা সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে... সংখ্যাতত্ত্বের মধ্যে ডোরাকাটা জীবন জিহ্বা বের করে হাঁপাচ্ছে। আমি দেখছি অথবা দেখছি না।আমি শুনছি অথবা শুনছি না।ভারী হচ্ছে জল ও মরুৎ। জানালা‌ খোলাই আছে, জুনের ঠা ঠা উত্তাপ ঢুকছে ঘরে।জানালা খোলাই থাকবে। জানা নেই, আজ রাতে কী ঢুকবে ঘরে- কাঙ্ক্ষিত জোছনা নাকি অনাকাঙ্ক্ষিত সেই হিমছায়া... অসুখ এ কেমন নদী নির্ঢেউ, ঘোলাটে গলা বাড়ালে নিজেকে দেখি না দেখি না কালো টিপ, তোমার উজ্জ্বল ললাটে অথচ নদীর স্বচ্ছতায় তোমাকে দেখব ব'লে গৃহ থেকে সরিয়ে নিয়েছি আয়নানগর প্রতিফলনের ব্যাকরণ মুখস্থ করে বিভাবতী নদের তীরে বেঁধেছি হাওয়াঘর কত কত ঊষা নদীর প্রতিবিম্ব থেকে তোমার লাবণ্য খেয়েছে, ক্ষুধা ও প্রেমে কত অপরাহ্ন ম্লান হয়েছে কত কত চাঁদ জ্যোৎস্নায় নেমে এসে কী নিপুণ বসে গেছে তোমার মুখের ফ্রেমে এ কেমন নদী ঘোলাটে, হিংস্র অনুজীব জর্জর একে আমি নদী বলব না যে বুকে ধরে রাখতে পারে না  তোমার হাসির মর্মর এ কেমন পৃথিবী বুকে যার  স্বচ্ছতা হারানো বিভাবতী নদের হাড়গোড় একে আমি পৃথিবী বলব না বলব, মহাশূন্যে ছুটে চলা এক টুকরো নিষ্প্রাণ পাথর অপূর্ব সাহা:নব্বইয়ের খ্যাতিমান কবি ও কথাকার। প্রকাশিত গ্রন্থ...

ঈদুল আযহার পদাবলী : কুরবানী

মুহাম্মদ ইকবাল চৌধুরী কারো ঘরে গরুর খুশি কারো ঘরে খাসি, কারো খুশি পায় যদি নুন ভাতটা হোক বাসি! কারো ঘরে কোর্মা পোলাও চলছে খুশির ধূম, ক্ষুধার জ্বালায় কারো...

আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন

13,508ফ্যানলাইক করুন

সর্বাধিক পঠিত